পড়িচায়া শীতের গ্রাসে পৡরো পঞ্চগড়ের জনজীবন জবুথবু বস্থায়ী ফেলেছে। চারদিন সুর্য্য প্রকাশ নাহায় ঘন কুয়াশার ঢাকালে ছেপে। গত কাল সুর্য্যলাখ্যানে টিপ টিপ করে কুয়াশা ঝরছে বলে।
বৃহস্পতিবার প্রাপ্ত পঞ্চগড়ে বৃহস্পতিবার সময় সবার দেখা গেলে কোনো হাত কম। ঘন কুয়াশার ঢাকালে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল স্বাভাবিকে জবুথবু বস্থায়ী চিত্র। বিশেষের কার্যবসাই নিম্ন আয়ের মানুষগণ।
পঞ্চগড়ের হাড়িভাষা এলাকার ইজিবাইক চালক জসিম উদ্দিন জানান, “তিন দিন ধরে সুর্যর্যলা প্রকাশ নাহায় । হাট-বাজারে লোকজন কম। এ কারণে আমাদের ইনকাম ও কমে গেছে।”
তেক্তুলিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রের জানান্য, “বৃহস্পতিবার সুবেরতমান তাপমানা বৃহস্পতিবার ছিল দশমিক ভাগ ডিগ্রি সেলসিয়াস।”
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিত্সক মাহাবুব উল আলম জানান, “শীতের কারণে হাসপাতালে শিশু ও বয়স্ক রোগী বেড়েছে। রোগীর চাপে চিকিত্সা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।”
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলী জানান, “শীত মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়়েছে। দরিদ্র শীতার্থদের ইতিমধ্যে দুই হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়়েছে। শীতবস্ত্র চায়ে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে আরও শীতবস্ত্র বিতরণের প্রস্তুতি নিয়়ে হয়়েছে।”
ভিসি/এসকে
আপনার মতামত লিখুন :