সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার, পৃথক দুটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ স্থিতাবস্থা জারি করেন।
তবে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা কোটা সংস্কারের বিষয়ে কোর্টের কাছে নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত চান।
হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে আপিল বিভাগের চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারির পর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ‘বৈষম্যবিরোধী’ ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, “আপনারা (সাংবাদিক) অপেক্ষা করুন। আমরা বিস্তারিত জানাব। আদালতে কী হয়েছে এখনও বিস্তারিত জানি না। তবে এতটুকু বলতে চাই, কোটা সংস্কারের বিষয়ে আমরা কোর্টের কাছে নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছে সিদ্ধান্ত চাই।”
এটি স্পষ্ট যে, আন্দোলনকারীরা বিষয়টির চূড়ান্ত সমাধানের জন্য নির্বাহী বিভাগের পদক্ষেপ আশা করছেন, যা তাদের দাবির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।
ভিসি/এএস
আপনার মতামত লিখুন :