সর্বশেষ :

মোকামতলা ইমন বীজ ভান্ডারের ব্যাপক সাফল্য


তাহেরা জামান লিপি, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি বগুড়া
প্রকাশের সময় : নভেম্বর ২৬, ২০২৩ । ১:৫৫ পূর্বাহ্ণ
মোকামতলা ইমন বীজ ভান্ডারের ব্যাপক সাফল্য

পরিশ্রমী আত্মপ্রত্যয়ী মোঃ ইউনুস আলী প্রামানিক বগুড়া শিবগঞ্জ উপজেলা মোকামতলা ইমন বীজ ভান্ডার। প্রায় ১৫ বছর ধরে কৃষির সঠিক দিকনির্দেশনা আর কৃষির উন্নত প্রযুক্তিগুলো বরেন্দ্রের মাটিতে সম্প্রসারিত করে দেশী- বিদেশী শাকসবজি, ধান, আলু, বেগুন, মোলা, পাতা কপি, ফুল কপি মরিচ, পেঁয়াজ, পাট বীজ, ভালোমানের কীটনাশক খুচরা ও পাইকারী বিক্রয়ে পেয়েছেন ব্যাপক সাফল্য।

ইতোমধ্যে কৃষি সংশ্লিষ্ট উচ্চপর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ তার মাঠভিত্তিক কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শন করে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। থেমে নেই তার নতুন বিপ্লবের অগ্রযাত্রা।

ইউনুস আলী প্রমানিকের সার্বক্ষণিক চিন্তা কৃষি-কৃষক ও কৃষি উন্নয়নে নিবেদিত প্রাণ হয়ে বেঁচে থাকা। তার প্রবল ইচ্ছা কৃষকের হাতে ভালোমানের কীটনাশক উন্নত জাতের বীজের দুষ্প্রাপ্যতা ও ব্যাপক কল্পে অর্থ উপার্জনের পথে তাকে সম্পৃক্ত করে তোলে। পাশাপাশি সৎ উপায়ে জীবন-জীবিকার পথ অন্বেষণে স্বাবলম্বী হওয়া।

এবিষয়ে ইউনুস আলী প্রমানিক প্রতিবেদক কে বলেন, মা মাটি মানুষের দেশ বাংলাদেশ। গ্রামাঞ্চলের মাটি, সোনার চেয়ে খাঁটি। গ্রামের সহজ সরল কৃষক-কৃষাণীরা অক্লান্ত পরিশ্রমে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে ফসল উৎপাদন করলেও সফলতা অর্জন করতে পারে না, শুধুমাত্র ভিত্তি বা প্রত্যয়িত বীজের অভাবে। তখন থেকেই চিন্তা ভালোমানের কীটনাশক ও বীজ কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করা, এতে কৃষক উপকৃত হবে পাশাপাশি নিজেরও আর্থিক সচ্ছলতা আসবে, ফলে এ দিক থেকে এটা একটা বিরাট সাফল্য বলে আমি মনে করি।

মুরাদপুর গ্রামের কৃষক মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, ইমন কীটনাশকের প্রোপাইটার মোঃ ইউনুছ আলী প্রাং এর সুপরামর্শে তার দোকান থেকে বীজ ক্রয় করে ২৫ শতাংশ জমিতে বেগুন চাষ করি সেখানে খরচ হয় মোট ১০০০০ (দশ হাজার) টাকা এবং সেখানে বিক্রি করে লাভ বান হয়েছি প্রায় ৩০০০০ (ত্রিশ হাজার) টাকা।

পুরোনো সংখ্যা

শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০