সর্বশেষ :

বিষ্ণুপুর বাজারে আবারো গরুর হাট ফিরে পেতে চায় এলাকাবাসী


সাইফুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি শেরপুর
প্রকাশের সময় : মে ২৫, ২০২৩ । ১২:৩৪ অপরাহ্ণ
বিষ্ণুপুর বাজারে আবারো গরুর হাট ফিরে পেতে চায় এলাকাবাসী

সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার মো: খুররুম তাহার নিজের অনুদানের মাধ্যমে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার বিষ্ণুপুর বাজারের জায়গাটি ১৯৮৯ সালে কিনে দেয়। বাজারের অনুমোদন পাওয়ার পর থেকেই সরকার এই বাজার হতে প্রতি বছর রাজস্ব আদায় করতে সক্ষম হচ্ছে বলে জানায় বাজার উন্নয়ন কমিটি।

এই বাজার সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই বাজারে চা স্টল, মুদির দোকান, চালের দোকান, কাচা বাজার, কসমেটিকের দোকান, কীটনাশকসহ সহ বিভিন্ন ধরনের দোকান পাট থাকার পাশাপাশি প্রশাসনের অনুমোদনের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে জমে উঠে গরুর বাজারটি। কিন্তু এলাকাবাসীর তৎপরতার অভাবে গরুর বাজারটি ধীরে ধীরে বিলপ্তীর পথে চলে যায়। যার ফলে ঝিনাইগাতীসহ পার্শ্ববর্তী শ্রীবর্দী উপজেলার মানুষদের গরু বিক্রি করতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে।

এলাকাবাসী জানায়, আমাদের ঝিনাইগাতী উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ কৃষি কাজের সাথে জরিত। যার ফলে প্রায় মানুষকেই গরু লালন পালন করতে দেখা যায়। কিন্তু বিষ্যপুর বাজার থেকে প্রায় চার পাশের ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে শুক্রবারে কোনো গরুর হাট না থাকায় এসব পাহাড়ি এলাকার মানুষ জন গরু ক্রয়-বিক্রয় করতে গিয়ে অনেক ঝামেলার স্বীকার হয়। এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করে বলে, এসব কৃষকদের দিকে তাকিয়ে আবারো যেন বিষ্যপুর বাজারে গরুর হাটের অনুমতি দেন।

বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল আজিজ ধুলু বলেন, এই বাজারে গরুর হাট হলে সাধারণ মানুষ গরু ক্রয়-বিক্রয়ে ব্যাপকভাবে সুবিধা পাবে সেই সাথে সরকারের রাজস্ব খাতে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা জমা পড়বে।

পুরোনো সংখ্যা

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
সতর্কবাণী: এই সাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ এবং কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।